মেনে নিতে হচ্ছে মুখ বুঁজে সব কিছুই
মেনে নিতে হচ্ছে সব যন্ত্রনা
দুঃখ বেদনা যত,
অম্লান বদনে মাথা পেতে নিতে হচ্ছে
সমস্ত পাপের প্রতিফল।
জানি না সে কোন পাপ কুঁড়ে কুঁড়ে
খাচ্ছে আমায় প্রতিনিয়ত,
টুকরো টুকরো করে দিচ্ছে এই হৃদয়টাকে
আঁচড়ে কামড়ে ছিন্ন ভিন্ন করে দিচ্ছে মন।
একি ভালোবাসার পাপ?
তোমাকে আমার করে চাইবার পাপ?
তোমাকে চাওয়া যদি পাপই হতো
তবে সে মুহুর্তে আমি
তলিয়ে যেতাম অতল গহবরে।
তোমাকে ভালোবাসা যদি অন্যায় হতো
তবে সে মুহুর্তে আমি
ধ্বংস হয়ে যেতাম তোমাতেই।
জানি না এ কোন ভুলের মাশুল
প্রতিক্ষনে জীবনে কম্পন তুলে যায়,
হৃদয়ের বাঁকে বাঁকে
কালবোশেখীর ঝড় ছোবল দিয়ে যায়।
জানি না এ কোন অনিশ্চয়তার মায়াজাল
আমায় করেছে বন্দী,
হয়ত ছিন্ন হবে কোনোদিন
হয়তবা ছিড়বে না কখনোই।
আমার আছে জল ... সেই জল যেন পদ্মপুকুর, মেঘলা আকাশে মধ্যদুপূর, অচেনা এক বনবাঁশি সুর, বিষাদে কোমল ... আমার আছে জল
বৃহস্পতিবার, ১৮ মার্চ, ২০১০
শুধু তুমি
আমার প্রতিটি ভোর জেগে উঠে নূপুরের নিক্কনে
আমার দূপুর কাটে বিষন্ন নির্জনতায়
আমার একাকী প্রহর জুড়ে আছে ভ্রমরের গুঞ্জন,
বুকের ভেতরে তীব্র যন্ত্রনা
আমাকে কষ্ট দেয়, আর্তনাদ করে ওঠে ...
তবু তোমারই আশায়
পথ চেয়ে রই সারা বেলা
মনের মাঝে বয়ে চলে দমকা হাওয়া
দমিয়ে রাখতে পারি না তাকে ...
হৃদয়ের গভীরে বারে বারে
বেজে ওঠে তোমারই কন্ঠস্বর
নিরবে চোখের জলে ভাসে এই বুক
তবু এ হৃদয়,
মনে প্রানে খুঁজে ফেরে
শুধু একজনকেই ...
সে তুমি, তুমি ছাড়া আর কেউ তো নয়
আমার জীবনের সাধনায় তুমি
রাতের নিশ্চুপতায় খুঁজে ফিরি তোমায়
তবু দেখা মেলে না ...
হে নিষ্ঠুর ভাগ্য! এমন কেন হয়,
এ মন কেন পেতে চায় শুধুই তোমায় ...
আমার দূপুর কাটে বিষন্ন নির্জনতায়
আমার একাকী প্রহর জুড়ে আছে ভ্রমরের গুঞ্জন,
বুকের ভেতরে তীব্র যন্ত্রনা
আমাকে কষ্ট দেয়, আর্তনাদ করে ওঠে ...
তবু তোমারই আশায়
পথ চেয়ে রই সারা বেলা
মনের মাঝে বয়ে চলে দমকা হাওয়া
দমিয়ে রাখতে পারি না তাকে ...
হৃদয়ের গভীরে বারে বারে
বেজে ওঠে তোমারই কন্ঠস্বর
নিরবে চোখের জলে ভাসে এই বুক
তবু এ হৃদয়,
মনে প্রানে খুঁজে ফেরে
শুধু একজনকেই ...
সে তুমি, তুমি ছাড়া আর কেউ তো নয়
আমার জীবনের সাধনায় তুমি
রাতের নিশ্চুপতায় খুঁজে ফিরি তোমায়
তবু দেখা মেলে না ...
হে নিষ্ঠুর ভাগ্য! এমন কেন হয়,
এ মন কেন পেতে চায় শুধুই তোমায় ...
বাদল দিনে
বাদল দিনে মনে পড়ে
তোমার আমার গান,
গলা ছেড়ে গেয়ে উঠি
খুলে মোদের প্রান।
মনের কোনে উঁকি দিল
বাদল ধারার জল,
উছলে ওঠে জীবন বাঁকে
চল্ রে সথে চল্।
হৃদয় বীণায় সুর বাঁজে
গগন জোড়া নৃত্য,
ইচ্ছে করে নেচে উঠি
বরষায় হয়ে সিক্ত।
মেঘের অমন কান্না আজি
আঁধার কালো ধরণী,
মাটির বুকে জলের খেলা
বাদল রাঙা বরণী।
দু'হাত মেলে হৃদয় খুলে
করি বরষা যাপন,
বাদল দিনে তাইতো বলি
তুমিযে মোর আপন।
তোমার আমার গান,
গলা ছেড়ে গেয়ে উঠি
খুলে মোদের প্রান।
মনের কোনে উঁকি দিল
বাদল ধারার জল,
উছলে ওঠে জীবন বাঁকে
চল্ রে সথে চল্।
হৃদয় বীণায় সুর বাঁজে
গগন জোড়া নৃত্য,
ইচ্ছে করে নেচে উঠি
বরষায় হয়ে সিক্ত।
মেঘের অমন কান্না আজি
আঁধার কালো ধরণী,
মাটির বুকে জলের খেলা
বাদল রাঙা বরণী।
দু'হাত মেলে হৃদয় খুলে
করি বরষা যাপন,
বাদল দিনে তাইতো বলি
তুমিযে মোর আপন।
যে চিঠি লেখা হয়নি কোনদিন
কেমন আছো তুমি? ভাল আছো তো।
বহুদিন ধরে ভাবছি কেবল
কি লিখি তোমায়, কেমন করে লিখি।
কত কথা জমে আছে মনের আঙিনায়
আবার ভাবি, দূর ছাই!
এ কথা লিখব কি করে
মনের খাতার কথাগুলো এলোমেলো করে দেই
নতুন করে লিখতে বসি সাদা কাগজে।
কলম থেমে যায়, ক্ষানিক এগুতেই
ভাবনার নৌকোরা কূল খুঁজে ফেরে
কিন্তু কিনারা মেলে না কিছুতেই
কেমন আছো তুমি? ভাল আছো তো।
জানো, কদিন ধরে মন ভাল নাই
শুধুকি মন, কিছুই ভাল নেই
হৃদয়ের ভেতরটা ছটফট করে শুধু
তোমায় খোঁজে, শুধু তোমায়।
কি করে বলি এসব
চিঠিতে কি এমন করে বলা যায়?
যদি তুমি থাকতে পাশে
বলতাম তোমার কানে কানে,
ফিসফিসিয়ে সে কথা শুনতে তুমি
আর হাসতে মিটিমিটি।
তোমার হাসিতে
লজ্জায় টুকটুকে হত আমার মুখখানি,
কি করে বলি তোমায়
বোঝ না তুমি?
কেমন আছো তুমি? ভাল আছো তো।
এত যে ডাকি তোমায়
অন্তরে অন্তরে, বুকের গভীরে
শুনতে কি পাও তুমি?
তোমার অস্তিত্ব আমার শরীর জুড়ে
বুঝতে কি পারো তুমি?
কাছে এসে একটু ছুঁয়ে দিতে যদি
আমার এই দেহ অধীর হয়ে আছে
পথ চেয়ে আছে কেবল তোমার জন্যে।
দিন কাটে রাত কাটে, পাখিরা কথা কয় মোর সাথে
শুধু তুমি নেই। কেন নেই তুমি কাছে?
কোথায় আছো, কেমন আছো তুমি?
ভালো আছো তো।
ঐ জগৎটাতে কি একা লাগে তোমার,
কষ্ট হলে খুব, একটা চিঠি দিয়ে দিও
দেখবে আমিও চলে এসেছি তোমার দেশে
সুখ ছেড়ে, সব মায়ার বাধঁন চিরে
তোমার বুকে করব বসবাস।
এখন আর লিখে কি হবে,
মনের খাতা ছিড়ে কুটিকুটি করি
আজ তাই চিঠিকে দিলাম ছুটি।।
বহুদিন ধরে ভাবছি কেবল
কি লিখি তোমায়, কেমন করে লিখি।
কত কথা জমে আছে মনের আঙিনায়
আবার ভাবি, দূর ছাই!
এ কথা লিখব কি করে
মনের খাতার কথাগুলো এলোমেলো করে দেই
নতুন করে লিখতে বসি সাদা কাগজে।
কলম থেমে যায়, ক্ষানিক এগুতেই
ভাবনার নৌকোরা কূল খুঁজে ফেরে
কিন্তু কিনারা মেলে না কিছুতেই
কেমন আছো তুমি? ভাল আছো তো।
জানো, কদিন ধরে মন ভাল নাই
শুধুকি মন, কিছুই ভাল নেই
হৃদয়ের ভেতরটা ছটফট করে শুধু
তোমায় খোঁজে, শুধু তোমায়।
কি করে বলি এসব
চিঠিতে কি এমন করে বলা যায়?
যদি তুমি থাকতে পাশে
বলতাম তোমার কানে কানে,
ফিসফিসিয়ে সে কথা শুনতে তুমি
আর হাসতে মিটিমিটি।
তোমার হাসিতে
লজ্জায় টুকটুকে হত আমার মুখখানি,
কি করে বলি তোমায়
বোঝ না তুমি?
কেমন আছো তুমি? ভাল আছো তো।
এত যে ডাকি তোমায়
অন্তরে অন্তরে, বুকের গভীরে
শুনতে কি পাও তুমি?
তোমার অস্তিত্ব আমার শরীর জুড়ে
বুঝতে কি পারো তুমি?
কাছে এসে একটু ছুঁয়ে দিতে যদি
আমার এই দেহ অধীর হয়ে আছে
পথ চেয়ে আছে কেবল তোমার জন্যে।
দিন কাটে রাত কাটে, পাখিরা কথা কয় মোর সাথে
শুধু তুমি নেই। কেন নেই তুমি কাছে?
কোথায় আছো, কেমন আছো তুমি?
ভালো আছো তো।
ঐ জগৎটাতে কি একা লাগে তোমার,
কষ্ট হলে খুব, একটা চিঠি দিয়ে দিও
দেখবে আমিও চলে এসেছি তোমার দেশে
সুখ ছেড়ে, সব মায়ার বাধঁন চিরে
তোমার বুকে করব বসবাস।
এখন আর লিখে কি হবে,
মনের খাতা ছিড়ে কুটিকুটি করি
আজ তাই চিঠিকে দিলাম ছুটি।।
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)